মহাত্মা গান্ধি রচনা।মহাত্মা গান্ধি প্রবন্ধ।মহাত্মা গান্ধী অনুচ্ছেদ রচনা

মহাত্মা গান্ধিজির
কলমে সুস্মিতা দে

অহিংসা সত্য প্রেমের বাণী শান্তি সাধনার প্রতীক ত্যাগী মহাপুরুষ গান্ধীজি কে 1948

৩০শে জানুয়ারি প্রার্থনা সভায় যাবার সময় নাথুরাম গডস নামক এক যুবক গুলি করে তাকে হত্যা করেন ।আত্ম বিসর্জন দিলেন দেশবাসীর শিক্ষা  হিংসার পথ নয় শান্তির পথ হলো বাচাঁর পথ।

বিতর্কিত মহাপুরুষ মহাত্মা গান্ধী ছিলেন ভারতের কাছে   শ্রদ্ধার মানুষ তার জন্ম হয় 1869 সালে  2nd অক্টোবর নাম করম চাঁদ উওম চাঁদ গান্ধী ।মহাত্মা গান্ধীর দেশ স্বাধীনতার একটি অধ্যায় তাকে আজকের দিনে মানুষ ভাবে  ভারত বাংলাদেশের বিভাজন  বাংলার কষ্ট

ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাস বিতর্কিত মহাপুরুষ মহাত্মা গান্ধী বৃটিশ দের  সাথে গোলটেবিল আলোচনায় বসেন তিনবার  স্বাধীনতার সূত্র কি হবে তাহা নির্ধা রণের জন্য

তার আপোষমূলক আচরণের জন্য ভারতের জীবনের একটি কলঙ্কময় বিষয়।

প্রেমের বানী বিতরনের জন্য  সাম্প্রদায়িক সংঘাত কে তিনি মেনে নিয়েছিলেন

তার জন্য  আজ মানুষ  ভুগছেন তারপর দেশভাগ।

একটি ভুল  করলেন তিনি উওরসূরীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ক্ষমা দয়া নিষ্ঠা আদর্শ অহিংসা পরম বন্ধু সত্য  তাই আত্মবির্ষজন  পথে তিনি  শান্তির পথ বাঁচার পথ ধরেন।খাদি চরকা পরাধীন দেশের একতার হাতিয়ার আফ্রিকার মানুষ দের নিপীড়ন অত্যাচার হাত থেকে  বাঁচাতে  সংগ্রাম

মহাত্মা গান্ধী ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক বিতর্কিত মহাপুরুষ ভারতের   মাটিতে আজ বেশি কষ্ট  অনুভব করতে পারি  কারন আজকের দিনে অহিংসা  প্রেমের বানী  শান্তি সাধনা বর্তমানে সব শেষ  করে দিচ্ছে ।সাড়া বিশ্বের সাথে তার শান্তি  সাধনার প্রতীক আত্মত্যাগী পুরুষ গান্ধীজির মৃত্যু হয় ৩০ শে জানুয়ারি  প্রার্থনা সভায়  যাবার সাথে।।

ইংরেজ দের পরাজিত করার সময় বৃটিশ শাসনের কাছে  তিনি  হেরে গিয়েছিলেন তার হরিজন গঠন  ছিল  তার স্বপ্ন নানা কারনে অবসর চান। 1869সালে তার জন্ম হয়। 18 বছর বয়সে  তার প্রবেশিকা  পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন

সকল আন্দোলনে গোল টেবিল আন্দোলনে আপোষমূলক মনোভাবের সমালোচনা করা হয়েছে  ।নিরস্ত্র উওল জনশক্তি  ইংরেজ দের কাছে  পরাজিত হয়।সাম্প্রদায়িক আন্দোলনে  কাছে  নতি স্বীকার করে দেশ ভাগ মেনে নেন সাড়া বিশ্বের কাছে  বন্ধুত্বক স্হাপন করে রাজনীতির কাছ থেকে  অবসর নেন।। সাংগঠনিক কাঠামোর সাথে  যুক্ত হয়ে হরিজন  গঠন ভালোবাসেন।

তার মায়ের কাছে শেখা রামায়ণ মহাভারত তার চরিত্র গঠনে সাহায্যে করে।নিষ্ঠায় কর্ম দয়া  1916 সালে ভারতের মানুষ মহাত্মা নামে  ভূষিত করেন 1942 ভারত ছাড় আন্দোলনে যোগ দেন। 1931 লবন সত্যাগ্রহ আন্দোলনে যোগ দেন। তার পিতার নাম উওমচাদঁগান্ধী মাতা  পুতলি বাই ছিলেন  তার বিএ পরীক্ষার পড় ব্যারিস্টার পড়তে বিলেত যান। ।নাথুরাম দাসের গুলি তে তার মৃত্যু হয়।

আত্মবিসর্জন  দিয়ে  দেশবাসী শিক্ষা দেন হিংসা না  শান্তি প্রতিষ্ঠা হলো  বাঁচার পথ। করেন। Unhappy  India বই রচনা করেন  অভিনন্দন পান।

মহাত্মা গান্ধীর দেশ স্বাধীনতার একটি অধ্যায় তাকে আজকের দিনে মানুষ ভাবে  ভারত বাংলাদেশের বিভাজন  বাংলার কষ্ট

ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাস বিতর্কিত মহাপুরুষ মহাত্মা গান্ধী বৃটিশ দের  সাথে গোলটেবিল আলোচনায় বসেন তিনবার  স্বাধীনতার সূত্র কি হবে তাহা নির্ধা রণের জন্য

তার আপোষমূলক আচরণের জন্য ভারতের জীবনের একটি কলঙ্কময় বিষয়।

প্রেমের বানী বিতরনের জন্য  সাম্প্রদায়িক সংঘাত কে তিনি মেনে নিয়েছিলেন

তার জন্য  আজ মানুষ  ভুগছেন তারপর দেশভাগ।

একটি ভুল  করলেন তিনি উওরসূরীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ক্ষমা দয়া নিষ্ঠা আদর্শ অহিংসা পরম বন্ধু সত্য  তাই আত্মবির্ষজন  পথে তিনি  শান্তির পথ বাঁচার পথ ধরেন।খাদি চরকা পরাধীন দেশের একতার হাতিয়ার আফ্রিকার মানুষ দের নিপীড়ন অত্যাচার হাত থেকে  বাঁচাতে  সংগ্রাম করেন। Unhappy  India বই রচনা করেন  অভিনন্দন পান।

মহাত্মা গান্ধী: ভারতীয় স্বাধীনতার এক উজ্জ্বল অধ্যায়

সূচনা:

ভারতবর্ষের ইতিহাসে মহাত্মা গান্ধী হলেন অহিংসা, সত্যাগ্রহ এবং মানবিক মূল্যবোধের প্রতীক। "জাতির জনক" হিসেবে পরিচিত গান্ধীজী স্বাধীনতা আন্দোলনের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে জাগ্রত করেছিলেন। তাঁর আদর্শ ও কর্ম বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আলোকবর্তিকা।

জন্ম ও পরিবারিক পরিচয়:

মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ১৮৬৯ সালের ২ অক্টোবর গুজরাটের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান, এবং মাতা পুতলী বাই ছিলেন ধর্মপরায়ণা। এই পারিবারিক পরিবেশ গান্ধীজীর ব্যক্তিত্ব গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

শিক্ষাজীবন:

ছাত্রজীবনে গান্ধী ছিলেন মধ্যম মানের। তিনি লন্ডনের ইউনিভার্সিটি কলেজ থেকে ব্যারিস্টারি সম্পন্ন করেন। দেশে ফিরে আইন পেশায় যুক্ত হলেও তাঁর জীবনের মোড় ঘোরে দক্ষিণ আফ্রিকায় কাজ করার সময়। সেখানেই তিনি বর্ণবৈষম্যের শিকার হন এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তোলেন।

কর্মজীবন ও স্বাধীনতা আন্দোলন:

গান্ধীজীর কর্মজীবনের মূল ভিত্তি ছিল তাঁর অহিংসা দর্শন। দক্ষিণ আফ্রিকায় "ন্যাটাল ইন্ডিয়ান কংগ্রেস" গঠন করে তিনি বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেন। ১৯১৫ সালে ভারত ফিরে আসার পর তিনি অসহযোগ আন্দোলন, চম্পারণ সত্যাগ্রহ, এবং ভারত ছাড়ো আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তাঁর অনুপ্রেরণায় দেশবাসী শান্তিপূর্ণভাবে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে একজোট হয়।

দেশভাগ ও মৃত্যু:

১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের পর দেশভাগ গান্ধীজীকে ব্যথিত করে। হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের প্রচেষ্টায় তিনি সক্রিয় থাকলেও ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি এক উগ্রপন্থীর হাতে নিহত হন।

উপসংহার:

মহাত্মা গান্ধী মানুষের জন্য ত্যাগ, সত্য এবং অহিংসার এক মহান উদাহরণ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে "মহাত্মা" উপাধি দিয়েছিলেন। তাঁর জীবন ও আদর্শ শুধু ভারত নয়, সমগ্র বিশ্বকে আজও অনুপ্রাণিত করে। তিনি চিরকাল মানুষের হৃদয়ে অমর হয়ে থাকবেন।

Post a Comment