রামাদ্বান
পবিত্র
মোহাম্মদ
আরজু মিয়া
রহমত
মাগফিরাত নাযাতের মাস
বিধি
মেনে কর সবে দৈনিক
উপবাস,
নিয়ম
বহির্ভূত থেকে হলে উপবাসী
হবে
না পুণ্য অর্জন সাজবে মিছে দোষি।
ত্রিশ
দিনে ত্রিশ ফরজ পূত রামাদ্বান
রোজ
সতের ফরজ করনা প্রত্যাখ্যান,
কর্ম
কথা শুদ্ধ কর ঈমান হবে
খাঁটি
তবেই
জীবে উপবাস হবে পরিপাটি।
পাপী
আছে শিকল বন্ধি মুক্ত তুমি ভবে
অকারণে
কেন বলো পিছনে পড়ে রবে,
কসুর
করবেন ক্ষমা জগত প্রণেতা
যথারূপে
ডাকো যদি শুনিবেন বিধাতা।
নিজ
হাতে দিবে প্রভু রামাদ্বানের দান
শুদ্ধ
উপবাসী হবে সম্মানি মেহমান,
পাক-কালামে বিশ্ব প্রভু করেছে ঘোষনা
খুলে
দেখো হুকুমনামা রয়েছে বর্ণনা।
সংযম
শেখায় রামাদ্বান আছে দলিলে
পুর্ন্যপ্রার্থী
খুশি হয় রামাদ্বান আসিলে,
বিরাগে
অন্তর ভরে যারা সত্য অমিত্র
শত
মাস শ্রেয় মাস রামাদ্বান পবিত্র।
এ
আমার শেষ বিবৃতি
মোহাম্মদ
আরজু মিয়া
বিদায়
মুহূর্তে তোমার অশ্রুসিক্ত আঁখি
আর
আমার দু'চোখ পাথরময়,
আজ
মুখে কোন কথা নেই, কেবল হৃদয়ের ভাষা
হবে
বিনিময়।
তোমার
বুক ভরা দীর্ঘশ্বাস মোর নিস্তব্ধ নিথর দেহ
আজ
অনন্তপারের যাত্রী,
কী
লাভ বলো করে রোনাজারি পারবে না তো
হতে
তুমি সাথী।
যৌবনে
জীবনের হয়েছিল বন্ধন মৃত্যুই
আজ
তা করে দিলো ছিন্ন,
এপারে
তুমি আর ওপারে আমি
দুই ধারে দু'জন
আজ
শুধুই ভিন্ন ভিন্ন।
সকল
মান-অভিমান আর তিরস্কারের
হলো
আজ অবসান,
চাইনা
তুমি আঁখিনীরে দাও গো
প্রেমের
প্রতিদান।
বিরহের
জলে করো না স্নান আর
আবেগে
ভরো
না কোমল হৃদয়,
কী
ছিলাম আমি তোমার এখন পাইবে তার
নিশ্চিত
পরিচয়।