মেয়েদের শরীর বা স্তনের আকার ও আকৃতি প্রাকৃতিকভাবে বিভিন্ন হতে পারে এবং এটি প্রত্যেক ব্যক্তির ক্ষেত্রে স্বাভাবিক। তবে স্তনের আকার বা আকৃতিতে পরিবর্তন আনতে প্রাকৃতিক বা চিকিৎসাগত কিছু পদ্ধতি বিবেচনা করা যেতে পারে। নিচে কিছু প্রাকৃতিক পদ্ধতির কথা উল্লেখ করা হলো, যা স্তনের আকৃতি ভালো রাখতে সাহায্য করতে পারে:
১. ব্যায়াম:
স্তনের পেশি শক্তিশালী করতে নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করতে পারেন, যেমন:
- পুশ-আপস: এটি বুকের পেশিকে টোন করতে সাহায্য করে।
- ওয়াল প্রেস: দেয়ালে হাত রেখে ধীরে ধীরে চাপ দিয়ে বুকের পেশি শক্তিশালী করা যায়।
- প্লাঙ্ক: পুরো শরীরের পেশি শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্তন আকৃতির উন্নতি করে।
২. পুষ্টিকর খাদ্য:
পর্যাপ্ত প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলযুক্ত খাবার গ্রহণ স্তনের পেশিকে মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
পানি বেশি করে পান করুন, কারণ ত্বকের নমনীয়তা ধরে রাখতে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
৩. ভালো মানের ব্রা ব্যবহার:
সঠিক সাইজের এবং সাপোর্টিভ ব্রা পরা স্তনের আকৃতি ধরে রাখতে সাহায্য করে।
৪. ত্বকের যত্ন:
নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার বা নারকেল তেল ব্যবহার করে স্তনের ত্বককে নরম ও মসৃণ রাখা যায়।
হালকা ম্যাসাজ রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং স্তনের টানটান ভাব ধরে রাখতে সাহায্য করে।
৫. ওজন নিয়ন্ত্রণ:
অতিরিক্ত ওজন বা ওজন হ্রাস স্তনের আকৃতিতে প্রভাব ফেলে। সুষম ডায়েট এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
৬. চিকিৎসা বা সার্জারি:
যদি প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না পাওয়া যায় এবং আরও উন্নতি চান, তবে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে কসমেটিক সার্জারি বা বিশেষ চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণ করা যেতে পারে।
সতর্কতা:
কোনো পণ্য বা ওষুধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলো সময় সাপেক্ষ এবং ধৈর্য ধরে করতে হবে।
আপনার শরীর যেমনই হোক না কেন, নিজের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব রাখা এবং আত্মবিশ্বাসী থাকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
সেক্সের সময় ব্রেস্ট (দুধ) নিয়ে খেলা
করা....
প্রত্যেক মেয়েরই তার
ব্রেস্ট নিয়ে আলাদা কিছু চাওয়া থাকে।
সেই চাহিদা গুলো কিভাবে পূরণ করবেন তা
নিয়েই কিছু টিপস দেওয়া হলঃ
১. কারো ব্রেস্ট বড় কারও বা ছোট। সে
হিসাবে ব্রেস্টের স্যাটিস্ফেকশন ও আলাদা
হয়। সাধারনত স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বড়
ব্রেস্টগুলো সেন্সিটিভ কম হয়, ছোট
ব্রেস্টের
তুলনায়। এসব ব্রেস্ট সাইড দিয়ে, জিহবা
দিয়ে, এবং হাত দিয়ে টিপে আদর করা উচিত।
এছাড়া হাল্কা কামড় ও দেওয়া যায়।
সাধারনত এসব ব্রেস্ট একটু জোড়ে
চাপলেই বেশি মজা পায় মেয়েরা।
২. ছোট ব্রেস্ট সাধারনত খুবই সেন্সিটিভ
হয়।
এসব ব্রেস্ট বেশি জোড়ে না টিপে হাতে
পুরোটা
নিয়ে আস্তে আস্তে চাপলে মেয়েরা বেশি
মজা
পায়। এছাড়া হাতের তালু এবং আঙ্গুল দিয়ে
নিপল আদর করুন। এবং সামান্য টেনে ছেড়ে
ঝাকি দিন।
৩. একটু ঝোলানো ব্রেস্ট গুলো সবচেয়ে
কম
সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট আদর করার
জন্য
চিত করে শুইয়ে নেওয়াই ভাল।
ব্রেস্টে বিভিন্ন ধরনের স্পর্শ সেক্সকে
অনেক
বেশি রঙ্গিন করে তোলে।
এরকম কিছু স্পর্শের
কথা বলা হল...
১. নিপল স্পর্শ না করে ব্রেস্টের চার দিকে
হাল্কা আঙ্গুল চালান। ব্রেস্টের নিচের
জায়গায়
হাত ঘষুন। গলার নিচে কিস করুন। ব্রেস্টের
চার পাশ লিক করুন। তার ব্রেস্টের সাথে
আপনার বুক ঘষুন। এগুলো মেয়েদের জন্য
অনেক জোড়ালো সেক্স টিজ।
২. নিপল সাক করুন। কিন্তু প্রথমেই খুব
জোড়ে নয়। আস্তে আস্তে জিহবা ঘুরিয়ে।
হালকা করে কিস দিন নিপলে। আঙ্গুল তার
মুখে নিয়ে ভিজিয়ে
তার নিপলেই আবার লাগাতে পারেন। এতে সে
অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরবে। বেশ
কিছুক্ষন আস্তে আস্তে সাক করুন
ব্রেস্ট।
সে পাগল হয়ে
গেলে তবেই জোড়ে করবেন।
৩. নিপল আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘুরান, টুইস্ট
করুন। নিপল ভিতরের দিকে হাল্কা চাপ দিন।
এরপর কিছুটা জোরে চাপুন ব্রেস্ট। নিপল
মুখে নিয়ে জোরে সাক করুন।
ভালবাসুন তার ব্রেস্টকে।